Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

 ‘‘অর্থনৈতিক  শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে অংশ নিন’  নিজে তথ্য দিন  অন্যকে তথ্য দিতে উৎসাহিত করুন।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক ১ম ডিজিটাল অর্থনৈতিক শুমারি-২০২৪ এর  মূল শুমারির তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত  চলবে। এই সময়ে শুমারি কর্মী আপনার খানা ও প্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ করবে।


Our achievements

আমাদের অর্জনসমূহ

সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ:

দেশের উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশাসনিক কর্মকান্ডের জন্য নির্ভরযোগ্য ও হালনাগাদ তথ্য সরবরাহ করা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দায়িত্ব। জাতীয় ও স্থানীয় পরিকল্পনা প্রণয়নে নিয়োজিত পরিকল্পনাবিদ, সরকারি-বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য নিয়মিতভাবে বিভিন্ন তথ্য  সংগ্রহ, সঙ্কলন ও প্রকাশের দায়িত্ব বিবিএস পালন করে আসছে। সম্প্রতি জাতীয় পরিসংখ্যান উন্নয়ন কৌশলপত্র (National Strategy for the Development of Statistics-NSDS) এবং পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ প্রণয়ন করা হয়েছে। ফলে বিবিএস-এর কাজের পরিধি সম্প্রসারিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিবিএস এর সাংগঠনিক কাঠামো পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ এর ৬ ধারার আওতায় বিভিন্ন শুমারি ও আর্থ-সামাজিক এবং জনমিতিক ক্ষেত্র সমূহে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। ১৫-১৯ মার্চ ২০১১ দেশের পঞ্চম আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০১৩ সালের মার্চ-মে মাসে বাংলাদেশে তৃতীয় অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ প্রকল্পের আওতায় বিজনেস রেজিস্টার (BusinessRegister) প্রস্তুত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান প্রণয়নের প্রধান কাঠামো হিসেবে ব্যবহৃত হবে। বিজনেস রেজিস্টারে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, আইনগত কাঠামো, কার্যাবলীর ধরণ, নিয়োজিত জনবলের সংখ্যা, বাৎসরিক গড় উৎপাদন, মোট সম্পদের পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য থাকবে। অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ প্রকল্পের আওতায়প্রবাস আয়ের বিনিয়োগ সম্পর্কিত জরিপ ২০১৬পরিচালনা করেছে।এছাড়া এনএইচডি(খানা তথ্য ভান্ডার শুমারি/2018 এর মাঠ পর্যায়ের কাজ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে অন্তর্ভুক্ত করে সমন্বিত কৃষি শুমারি প্রকল্প/২০১৮ এর  মাঠ পর্যায়ের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। বস্তি শুমারি ও ভাসমান লোকগণনা ২০১৪ কর্মসূচির চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। ‌ নিয়মিত ভাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে ১২৬ টি ফসলের আয়তন ও উৎপাদন হিসাব প্রাক্কলন করা হয়েছে। ভূমি ও সেচ পরিসংখ্যান প্রস্তুত হয়েছে। মনিটরিং দ্যা সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি) প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে নির্বাচিত ২,০১২ টি নুমনা এলাকা হতে ১১ ধরণের তফসিলের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে বাংলাদেশের Vital Statistics নিয়মিত প্রকাশিত হয়।